বনানীর ধর্ষণ মামলায় বিল্লাল-রহমত রিমান্ডে
Encrypting your link and protect the link from viruses, malware, thief, etc! Made your link safe to visit.
ঢাকা: রাজধানীর বনানীতে দুই তরুণী ধর্ষণের ঘটনায় গ্রেফতারকৃত মূল
আসামি সাফাত আহমেদের ড্রাইভার বিল্লালের চারদিন ও দেহরক্ষী রহমত ওরফে আবুল কালাম আজাদের
তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
মঙ্গলবার (১৬ মে) তাদেরকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদের
জন্য প্রত্যেকের দশদিন করে রিমান্ডের আবেদন জানান মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশের
নারী সহায়তা ও তদন্ত বিভাগের এডিসি পরিদর্শক ইসমত আরা এমি।
এ সময় বিল্লাল-রহমতের রিমান্ড বাতিল
করে জামিনের আবেদন জানান তাদের আইনজীবী হেমায়েত উদ্দিন মোল্লা। জামিনের বিরোধিতা করে
রিমান্ডের পক্ষে শুনানি করেন মহানগর পিপি আব্দুল্লাহ আবু। ভিকটিমের পক্ষে ছিলেন বাংলাদেশ
জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির ফাহমিদা আক্তার রিংকি।
শুনানি শেষে বিল্লালের চারদিন ও
রহমতের তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট লস্কার সোহেল রানার
আদালত।
রিমান্ড মঞ্জুরের পর আসামি রহমত
আদালতকে বলেন, ‘স্যার আমি নির্দোষ। ওই ঘটনার মাত্র
দু’দিন আগে প্রধান আসামি সাফাতের দেহরক্ষী হিসাবে
মৌখিকভাবে কাজে যোগ দেই। আমি নিচে বসা ছিলাম। ঘটনার বিষয়ে আমি কিছু জানি না। গ্রেফতারের
খবরে আমার মা স্ট্রোক করেছেন’।
সোমবার (১৫ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর
নবাবপুরের ইব্রাহিম আবাসিক হোটেল থেকে মামলার ৪ নম্বর আসামি বিল্লালকে গ্রেফতার করে
র্যাব -১০। রাত ৮টার দিকে গুলশান-১ থেকে মামলার ৫ নম্বর আসামি রহমতকে গ্রেফতার করেন
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) সদস্যরা।
ধর্ষণের ঘটনায় গত ০৬ মে এক তরুণী মামলা করার পাঁচদিন পর গত বৃহস্পতিবার (১১ মে) রাতে সিলেট থেকে প্রধান আসামি সাফাত আহমেদ ও তার বন্ধু সাদমান সাকিফকে গ্রেফতার করে পুলিশ। শুক্রবার (১২ মে) থেকে সাফাতকে ৬ দিন ও সাদমান ৫ দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে নারী সহায়তা ও তদন্ত বিভাগ।
ধর্ষণের ঘটনায় গত ০৬ মে এক তরুণী মামলা করার পাঁচদিন পর গত বৃহস্পতিবার (১১ মে) রাতে সিলেট থেকে প্রধান আসামি সাফাত আহমেদ ও তার বন্ধু সাদমান সাকিফকে গ্রেফতার করে পুলিশ। শুক্রবার (১২ মে) থেকে সাফাতকে ৬ দিন ও সাদমান ৫ দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে নারী সহায়তা ও তদন্ত বিভাগ।
বনানীর বিলাসবহুল রেইন-ট্রি হোটেলে
জন্মদিনের পার্টিতে আমন্ত্রণ জানিয়ে ওই দুই ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে বনানী থানায় মামলা
হয়। মাসখানেক আগের ওই ঘটনায় দায়ের করা মামলায় পাঁচজনকে আসামি করা হয়েছে।
আসামিদের মধ্যে ধর্ষকদের বন্ধু ও
সহযোগী নাঈম আশরাফই এখন পর্যন্ত পলাতক।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, আসামি সাফাত
ও নাঈম ওই দুই তরুণীর বন্ধু। জন্মদিনের পার্টিতে দাওয়াত দিয়ে হোটেলে নেওয়ার পর সাফাত
ও নাঈম হোটেলের একটি কক্ষে নিয়ে রাতভর দুই তরুণীকে আটকে রেখে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন।
অন্য তিন আসামির বিরুদ্ধে ধর্ষণে সহায়তা ও ভিডিও ধারণের অভিযোগ আনা হয়।
গত বৃহস্পতিবার ধর্ষণের শিকার দুই
তরুণী ম্যাজিস্ট্রেট নুরুননাহার ইয়াসমিনের কাছে জবানবন্দি দেন।
Link will be apear in 15 seconds.
Well done! you have successfully gained access to Decrypted Link.
Comment
Post a Comment